জাতীয় পরিচয় পত্রের বিশাল নাম্বার দেখে অনেকের খটকা লাগে। অনেকের জানার ইচ্ছা করে এর মানে কি? এখানে ১৩ টি ডিজিট রয়েছে। যার অর্ করলে দাড়ায়।
০১. প্রথম দুটি সংখ্যা দিয়ে বুঝানো হয়েছে আপনার জেলা। যেমন কুড়িগ্রাম এর জেলা কোড ৪৯।
০২. পরবর্তী ১ সংখ্যা – এটা আর এম ও (RMO) কোড।
সিটি কর্পোরেশনের জন্য – ৯
ক্যান্টনমেন্ট – ৫
পৌরসভা – ২
পল্লী এলাকা – ১
পৌরসভার বাইরে শহর এলাকা – ৩
অন্যান্য – ৪
০৩. পরবর্তী ২ সংখ্যা দ্বারা উপজেলা বুঝানো হয়েছে
০৪. পরবর্তী ২ সংখ্যা দ্বারা ইউনিয়ন বা ওয়ার্ড বুঝানো হয়েছে।
০৫. শেষ ৬ সংখ্যা – আই ডি কার্ড করার সময় আপনি যে ফর্ম পূরণ করেছিলেন এটা হল সেই ফর্ম এর নাম্বার।
এখন বর্তমানে ডিজিট সংখ্যা বারিয়ে ১৭ করা হয়েছে। যার প্রথম ৪ টি ডিজিট হল জন্মসাল।
০১. প্রথম দুটি সংখ্যা দিয়ে বুঝানো হয়েছে আপনার জেলা। যেমন কুড়িগ্রাম এর জেলা কোড ৪৯।
০২. পরবর্তী ১ সংখ্যা – এটা আর এম ও (RMO) কোড।
সিটি কর্পোরেশনের জন্য – ৯
ক্যান্টনমেন্ট – ৫
পৌরসভা – ২
পল্লী এলাকা – ১
পৌরসভার বাইরে শহর এলাকা – ৩
অন্যান্য – ৪
০৩. পরবর্তী ২ সংখ্যা দ্বারা উপজেলা বুঝানো হয়েছে
০৪. পরবর্তী ২ সংখ্যা দ্বারা ইউনিয়ন বা ওয়ার্ড বুঝানো হয়েছে।
০৫. শেষ ৬ সংখ্যা – আই ডি কার্ড করার সময় আপনি যে ফর্ম পূরণ করেছিলেন এটা হল সেই ফর্ম এর নাম্বার।
এখন বর্তমানে ডিজিট সংখ্যা বারিয়ে ১৭ করা হয়েছে। যার প্রথম ৪ টি ডিজিট হল জন্মসাল।